বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ তার সর্বশেষ ভার্সন অলরেডি রিলিজ করেছে।
গত জুনের শেষদিকে অফিশিয়ালি Windows 11 অপারেটিং সিস্টেম এনাউন্স করেছে মাইক্রোসফট।
ইউজাররা পরের সপ্তাহ থেকে বেটা ভার্সনে Windows 11 ডাউনলোডের মাধ্যমে অফিশিয়ালি আপডেট করতে পারছেন।
তবে Windows 10 ইউজাররা আপডেটের মাধ্যমে ফ্রিতেই ব্যবহার করতে পারবেন Windows 11.
যারা ইতোমধ্যেই Windows 10 ব্যহার করছেন এবং Windows 11 যেতে চান না, তাদের ক্ষেত্রে ২০২৫ সাল পর্যন্ত Windows 10 এর অফিশিয়াল সাপোর্ট দিবে বলে মাইক্রোসফট জানিয়েছে।
‘উইন্ডোজ ১১’ সহজেই মানুষের মন দখল করে নিয়েছে এর অসাধারণ লুক, নতুন আইকন এবং নতুন সব ফিচারের মাধ্যমে।
তবে অনেকেই Windows 11 অপারেটিং সিস্টেম অনেকটাই অ্যাপলের ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের মত একটা অনুভূতি পাচ্ছেন।
Windows 11 এর সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং ফিচার হচ্ছে, এখানে অ্যান্ড্রয়েডের সকল অ্যাপ সাপোর্ট করবে উইন্ডোজ ১১ এ।
ইউজাররা অ্যামাজন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ‘উইন্ডোজ স্টোর’ থেকে ডাউনলোড এবং ইন্সটল করতে পারবেন অ্যান্ড্রয়েডের সকল অ্যাপস।
অর্থাৎ, Amazon App store এর মাধ্যমে Windows স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে এন্ড্রয়েডের অ্যাপ্লিকেশন।
তাই, এখন থেকে উইন্ডোজ ইউজারদের ব্যবহার করতে হবেনা আর কোনো ইমুলেটর।
উইন্ডোজ 11 আপডেট করতে হলে সর্বনিম্ন যা যা প্রয়োজন:
– ৬৪ বিট প্রসেসর
– ৪ জিবি RAM
– ৬৪ জিবি ROM
– 720p ডিসপ্লে ( 9 inches Diagonally)
গুগল প্লেস্টোরে লগিন করেও ডাউনলোড করা যাবে এন্ড্রয়েড অ্যাপ এবং অন্যান্য থার্ডপার্টি সোর্স থেকে অ্যাপ ইনস্টল করা যাবে।